গুগল এডমোব অ্যাপস মার্কেটিং করার এ টু জেড গাইডলাইনস - অনলাইন হেল্প ৩৬০


অ্যাপস কিভাবে মার্কেটিং করবেন সেটার উপর টিউটোরিয়াল করার কথা দিয়েছিলাম আজকে আমি কিছু টিপস দেবো এবং অ্যাপস মার্কেটিং কিভাবে করবেন সেটার উপর বিস্তারিত বলবো হয়ত এরপরেও অনেক কিছু মিসিং হয়ে যাবে কিন্তু সেগুলো নিয়ে প্রশ্ন থাকলে কমেন্ট বক্সে করবেন, আমি সবাইকে জবাব দিয়ে দেবো অ্যাপস মার্কেটিং কিভাবে করবেন ? এটা জানার আগে অ্যাডমোব নিয়ে অনেকগুলো প্রশ্নের উত্তর সবার জেনে নিতে হবে এতে করে আমার চেয়ে ভালো সমাধান নিজেরাই পেতে পারেন তাহলে চলুন অ্যাডমোব নিয়ে ১০ টি প্রশ্নের উত্তরগুলো আগে জেনে নিই ।( বিস্তারিত )

 (পোস্ট না পড়ে সরাসরি ভিডিও দেখতে একেবারে নিচে দেখুন )  

১- অ্যাডমোব এর কাজ কি অ্যাপ পাবলিশ করা?

-      একদমই না এটা শুধুমাত্র অ্যাড কোড প্রোভাইডস করে থাকে

২-  একটা অ্যাপসে প্রতিদিন কতগুলো অ্যাড দেখানো যেতে পারে ?

-      এখানে বেশ কয়টা ব্যাপার আগে জেনে নেয়া জরুরী আপনি একটা অ্যাপস ব্যবহার করতে গিয়ে যদি দেখেন মিনিটে ৫-৬ বার অ্যাড আসছে তাহলে আপনি বিরক্ত হয়ে যাবেন অ্যাপটা খুব দরকারি না হলে ডিলিট করে দিবেন আর অ্যাডে যদি ক্লিক করেও ফেলেন সাথে সাথে  ব্যাকে চলে আসবেন এতে করে ইনভ্যালিড ক্লিক এর সংখ্যা বাড়বে ইন. ক্লিক যত বেশি হবে তত অ্যাডসেন্স সাসপেন্ড হবার সম্ভাবনা বাড়বে আর যদি ভাবেন দিন শেষে ইনকামটাই শেষ কথা তাহলে আমিও ব্যক্তিগত ভাবে বলতে চাই অ্যাকাউন্টে প্রতিদিন শত শত ডলার জমা হচ্ছে কিন্তু সেটা মাস শেষে উত্তোলন করতেই যদি না পারেন তাহলে লাভ কি? এর চেয়ে শখানেক নিরাপদ ভাবে ইনকাম করা ডলার কি ভালো নয় ? এখন প্রতি মিনিটে খুউব বেশি হলে ২-৩ টা অ্যাড ব্যবহার করুন আমার সাজেশন্স ১ টা অ্যাডস ঘণ্টায় ৬০ টা একদিনে  প্রায় ১৫০০ অ্যাডস   এছাড়া প্রতি ক্লিকে যদি ১ ডলার জমা হয় সেখানে লসের কোন সম্ভাবনা নেই


৩ – প্রতি ক্লিকে কিভাবে এক ডলার পাওয়া যাবে ?

-      এটা একটা দীর্ঘ প্রক্রিয়া এটা নিয়ে  অ্যাডমোবের পরের ভিডিওতে আলাদাভাবে বলে দেবো

৪- আমি বারবার অ্যাকাউন্ট করার পরেও আইডি সাসপেন্ড হচ্ছে কারন কি?

-      আপনি যাবতীয় ইনফো ফোন কিংবা পিসি থেকে রিমুভ করুন পিসিতে উইনডোজ দিন এবং ফোনে ফ্ল্যাশ দিন আইপি পরিবর্তন করুন ব্রাউজার ক্যাচেগুলো রিমুভ করুন হিস্টরি রিমুভ করুন আগের কোন মেইল ব্যবহার করবেন না এরপরেও যদি সাসপেন্ড হয় তাহলে ধরে নিন আপনার ডিভাইস ব্যন করে দেয়া হয়েছে এবং সে ব্যাপারে মেইল করাও হয়েছে আপনাকে এবার আপনি ইন্টারনেট প্রভাইডারকে বলুন আপনার ম্যাক অ্যাডরেস পরিবর্তন করে দেয়ার জন্য তারপর গুগলের বাবার ক্ষমতা নেই আপনাকে ব্যন করার

৫- একটা আইপি থেকে প্রায় ১০ টা ফোন থেকে প্রতিদিন ক্লিক করে কাজ করা যাবে ?

-      এরকম কাজ করবেন না সেলফ ক্লিক হলেই অ্যাডসেন্স ব্যন

৬ –  অ্যাডমব আইডি করার অ্যাডসেন্স যুক্ত করবো কিভাবে?

-      আলাদাভাবে অ্যাডসেন্স করার প্রয়োজন নেই অ্যাডমব করা হয়ে গেলে অ্যাডসেন্স আইডি হয়ে অটো হয়ে যায় শুধু অ্যাডসেন্সে লগিন করলেই বুঝতে পারবেন

৭-  অ্যাপস থেকে বেশি ইনকাম করা যাবে কিভাবে ?

-      ভালো অ্যাপস তৈরি করুন এতে করে জনপ্রিয়তা পেয়ে গেলে ইনকাম একাকী বাড়বে আলাদা কোন জাদুমন্ত্র নেই এখানে জাদুমন্ত্র করতেও যাবেন না গুগল আমাদের চেয়ে বড় জাদুকর হেরে যাবেন

৮ – ভিপিএন ব্যবহার করতে পারবো ?

-      একদমই নাহ সৎ হউন

৯-  কোন ধরনের অ্যাপস থেকে বেশি ইনকাম হয় ?

-      ব্রাউজার এবং গেমিং অ্যাপস আরনিং অ্যাপস থেকে এককালিন ইনকাম হতেও পারে কিন্তু তুলতে পারবেন কিনা তার নিশ্চয়তা নেই

১০- গ্রুপ করে কাজ করি সবাই ভিপিএন ব্যবহার করে ভালো ইনকাম করছি  কয়েকদিন হল আমি নিজে কোন ক্লিক করি না এতে কি ব্যন হতে পারে ?

-      হুম ব্যন হবে কেননা, আপ্নারা ভিন্ন আইপি ব্যবহার করে কাজ করলেও প্রতিদিন নির্দিষ্ট আইপি এবং ডিভাইস থেকে নির্দিষ্ট সংখ্যক ক্লিক করে যাচ্ছেন এতে করে আপনি ধরা খেয়ে যাচ্ছেন একুশ শতাব্দীতে দারিয়ে বিজ্ঞানকে ফাকি দেয়ার চেষ্টা করতে যাওয়া মানে মাতাল হয়ে দেয়াল ধাক্কা দেয়ার মত

১১- অ্যাপস বানানোর কিছু সাইটের নাম দরকার?

-      আপসগিজার, থাংকবেল, এপিকেবিলডার, আন্দরয়েড স্তুদিও


অপেক্ষার প্রহর শেষ এবার আমরা অনেক আকাংক্ষিত অ্যাপস মার্কেটিং নিয়ে কলাকৌশল শিখবো অ্যাপস মার্কেটিং করার জন্য প্রথম যেটার উপর বিশ্বাস স্থাপন করতে হবে সেটা হল , ‘’ প্রচারেই প্রসার’’ – আপনার অ্যাপ মোটেও ভালো না কিন্তু ভালো মার্কেটিং করতে পারলে কমপক্ষে একশত ইউজার পেয়ে যাওয়া বেশি হলে ৩-৪ দিন এর ব্যাপার আপনি যদি এই ভিডিওর দেখানো প্রক্রিয়া ধাপে ধাপে অনুসরন করেন তাহলে অ্যাপের ভবিষ্যৎ ইনশাল্লাহ বেশ উজ্জ্বল হবে এখানে যতগুলো প্রক্রিয়া বলবো, তার প্রতিটা নিয়ে দীর্ঘসময় প্রাকটিস করেই তারপর আপনাদের সাজেশন দেয়া হচ্ছে কেননা, অ্যাপ মার্কেটিং নিয়ে ভিডিও করার কথা একমাস আগে বলেছিলাম তাহলে চলুন মার্কেটিং টিপস গুলো জানা যাক এবার – 

১ – আপনার অ্যাপের ভেতর কি কি ফিগার রয়েছে সেগুলো নোট করুন তারপর আপনার অ্যাপস কেন মানুষ ব্যবহার করবে তার কারণ দেখান কোনরকম গোঁজামিল দিবেন না বেশ কিছুদিন আগে আমি একটা ব্রাউজার অ্যাপস তৈরি করেছিলাম সেখানে দরকারি সাইটগুলো বুকমার্ক করে দিয়েছিলাম এরপর কোন সাইটগুলো কাদের জন্য দরকার সেটা উল্লেখ করে দিয়েছিলাম আপনি যখন আপনার অ্যাপসের মার্কেটিং এর সময় উল্লেখ করে দিবেন কোন অংশটা কাদের জন্য দরকারি তখন সেটা দর্শক মহলে একটা প্রনোদনা সৃষ্টি করবে তারা অ্যাপসটা অন্তত দেখতে আগ্রহ দেখাবে একটা ব্রাউজার অ্যাপস তেমন কিছু না কিন্তু আমার বানানো অ্যাপস শুধুমাত্র এইটুকু মার্ক করে দেয়ার দিয়েছিলাম যে, কোন অংশটা কাদের জন্য দরকারি কি জন্য এটা ব্যবহার করবেন সবাই এতে করে হয়ত সবার আগ্রহ জন্মেছিল এতে করে মাত্র সন্ধ্যা থেকে একরাতেই প্রায়  ৭২ টা ডাউনলোড হয় এবং প্রায় চার সপ্তাহ পরে এর ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৭০০+ যা দেখে আমিও বেশ অবাক হয়েছি যেকোনো জিনিসের প্রচারনা করুন সৎভাবে এতে করে আপনার জিনিস সাধারন হলেও আপনার প্রতি ইউজারের বিশ্বাস নষ্ট হবে না । (আরও জানুন

- আপনার যদি ব্লগ না থাকে তাহলে এখুনি একটা ব্লগ পেজ করুন তারপর আপনার অ্যাপস যেহেতু কোন জনপ্রিয় সাইটে পাবলিশ করা নয় তাই আগের মত আপনার অ্যাপসে কি কি রয়েছে এবং সেটা থেকে কে কি সুবিধা নিতে পারবে সেটার উপর একটা আর্টিকেল লিখে ফেলুন তারপর মিডিয়াফায়ার কিংবা অন্য যেকোনো ফাইল হস্টিং সাইটে আপস আপলোড করে লিংক দিয়ে দিন তারপর আপনার ব্লগ পোস্টটা ফেসবুক এবং বন্ধুদের সাথে লিঙ্ক শেয়ার করুন কাউকে জোর করার দরকার নেই সে কেন অ্যাপসটা দেখবে তাকে সেটা বুঝিয়ে বলুন


৩ – আপনার অ্যাপসের স্ক্রিনশট নিন এবং কিছু কাজের ভিডিও নিয়ে ৩০-৫৯ সেকেন্ডের একটা ভিডিও করুন তারপর সেখানে বলুন কেন সবাই এটা ব্যবহার করবে কথা বলার সময় একটু কথার শৈল্পিকতা মেনে চলুন যেমনঃ আমরা বলে থাকি ‘’ গ্লাসটা অর্ধেক খালি’’ এটা বেশ দৃষ্টিকটু শোনা যায় এর পরিবর্তে বলুন ‘’গ্লাসটা অর্ধেক ভর্তি’’ শুধু ভর্তি শব্দটার জন্য লোকে আপনাকে পছন্দ করবে অথচ যে লাউ সেই কদু শুধুমাত্র আপনার উপস্থাপনাই অ্যাপের ভাগ্য বদলে দিবে ভিডিও করা হয়ে গেলে ভিডিওটা ইন্সটাগ্রাম থেকে শুরু করে সকল জায়গায় আপলোড করুন বেশি বেশি শেয়ার করুন মনে রাখুন, একটা ফেসবুক আইডি থেকে আপনি একদিনে ১০ এর বেশি লিঙ্ক শেয়ার করতে পারবেন না যদি এর বেশি চেষ্টা করেন তাহলে আইডি ঝুঁকিতে পড়বে এবং স্পামিং এর কারনে ব্যন হয়ে যাবে

৪ -  আপনার যদি সামর্থ্য থাকে তাহলে এটা গুগল  প্লে স্টোরে পাবলিশ করে দিন এটা নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাই না কেননা, আপনি যদি প্লে স্তোরেই পাবলিশ করবেন তাহলে এই ভিডিও দেখে কি করবেন তাইতো ? সেটা আমিও জানি

৫- তবে প্লে স্টোরে পাবলিশ করার ক্ষেত্রে বেশ কিছু ধাপ অতিক্রম করতে হয় আপনাকে যেমন, অ্যাপের নাম লেখা এরপর,  অ্যাপের কাজ কি সেটা প্রায় ১০০ ক্যারেক্টারের বেশি বলা অ্যাপস ডেভেলপারের পরিচয় দেয়া অ্যাপসটা কোন ডিভাইস সাপোর্ট করবে সেটা বলে দেয়া এরপর অ্যাপস থেকে আকর্ষণীয় প্রায় ৪-৫ টা  স্ক্রিনশট নেয়া এরপর টাকা দিয়ে পাবলিশ করে দেয়া এখানে আপনাকে টাকা দিতে হবে না আপনি একটা সুন্দর করে পোস্ট লিখুন সেখানে এই জিনিসগুলো রাখুন তারপর ব্লগে পাবলিশ করে লিংকটা সবার কাছে দিন এতেই ধুমসে কাজ হবে এই নিয়মটা আমি ব্যক্তিগতভাবে অনুসরণ করি সিক্রেট বলে দিলাম


৬- আপনি যদি এতো কষ্ট করতে না চান তাহলে বেশ কিছু জনপ্রিয় প্লেস্টর রয়েছে যারা আপনার অ্যাপস বিনামুল্যে পাবলিশ করতে দিবে একটাকাও চার্জ করবে না এর ভেতর অন্যতম হল অ্যাপটয়েড, অ্যাপজুম, গেটজার, ওয়ানমোবাইল এবং বিখ্যাত আমাজন আপনি কিভাবে এগুলোতে অ্যাপস পাবলিশ করবেন সেটা নিয়ে পরবর্তীতে ভিডিও আসবে অনেক অখ্যাত প্লে স্টোর রয়েছে কিন্তু আমি সেগুলো বাদ দিয়ে এমন সাইটগুলোর কথা বললাম যেগুলো ফ্রিতে অ্যাপ পাবলিশ দেয়ার জন্য জনপ্রিয়

৭ – যেখানেই অ্যাপ নিয়ে প্রচারনা করেন না কেন, সবচেয়ে জরুরী দরকার আকর্ষণীয় একটা অ্যাপস আইকন ভিডিওতে যেমন থাম্বনেইল দরকার তেমনি অ্যাপে দরকার আইকন

৮ – এসইওর নাম শুনেছেন কিন্তু কিন্তু এএসও এর নাম কি শুনেছেন ? এটা হল অ্যাপ স্টোর অপটিমাইজেশন আপনি যদি এএসও ঠিক মত করতে পারেন তাহলে শুধুমাত্র ফেসবুকে একটা পোস্ট দিয়েই শত শত ডাউনলোড পেতে পারেন যেমনটা আমি করেছি এর জন্য আপনাকে অ্যাপের জন্য আকর্ষণীয় নাম, আইকন, বিবরন, নজরকাড়া কিছু অ্যাপস স্ক্রিনশট ব্যবহার করতে হবে ভিডিওর লেংথ ইতিমধ্যে বড় হয়ে গেছে কেননা  একমাসের গবেষণার  ফল এটা তবে আমি চেষ্টা করবো, এটা নিয়ে আলাদা ভিডিও করার জন্য

৯ – আপনার অ্যাপের লিঙ্কটা কিউআর কোড দিয়ে কনভার্ট করুন তারপর গোটা দশেক প্রিন্ট করে ফটোকপি দোকান, কলেজ ভার্সিটির ক্যানটিন, কমনরুমে প্রিন্টগুলো লাগিয়ে দিন এবং উপরে অ্যাপ সম্পর্কে বলে দিন দেখুন, কিভাবে ডাউনলোড হবে শুধু বাংলাদেশেই অনেক বড় বড় প্রতিষ্ঠান তাদের পন্যগুলো দোকানে দেয়ার সময় ডিলারের মাধ্যমে দোকানে লাগিয়ে দেয় কেননা, ভিজিটর আসা মানেই সে কাস্টমার হয়ে গেল

আশা করি, যেগুলো বললাম সেগুলোর যদি যেকোনো একটাও ফলো করেন তাহলে ১০০ টা ডাউনলোড পেতে খুব বেশি হলে ৩ দিন লাগবে আপনারা এই ভিডিও সবার সাথে শেয়ার করুন, অনেকেরই দরকার হবে অ্যাপ মার্কেটিং কিভাবে করবেন ? এই প্রশ্নের জবাব দেয়ার জন্য আমি একটা মাস বিভিন্ন সাইট ঘেটে এটা করেছি আমার চ্যানেলের অন্য কোন ভিডিও করতে এতো সময় ব্যয় করিনি । 



সাবস্ক্রাইব করতে এখানে ক্লিক করুন - মাউস ক্লিক করুন

১০টি মন্তব্য:

  1. ভাই আপনার ইমু বা ফোন ং দেওয়া যাবে কি আমার কিছু সমস্যা সমাধান করবো

    উত্তরমুছুন
  2. এপস নিয়ে মনে হয় এর আগে এত সুম্দর লেখা হয় নাই। ধন্যবাদ
    আমার কিছু প্রশ্ন আছে আশা করি উত্তর পাব
    ১. এনড্রয়েড এপস এর পেজ ভিউ কিভাবে কাউন্ট করা হয়?
    ২. ১০০০ পেজ ভিও যদি হয় তাহলে ইম্প্রেশন কত হলে ভাল? নাকি ১০০০ ইম্প্রেশনই ভালো
    ৩. যদি ১০০০ ভিওএ ১০০০ ইম্প্রশনই ভাল হয় তাহলে কত গুলো এড ক্লিক রিসিভ করা ভালো?
    ৪. আমার ১০০০+ ইমপ্রেশন(মাঝেমাঝে) হয় কিন্তু CPM এর জন্য কোনো আরনিং হয় না এটার কারন কি?
    ৫. একটিভ পেজ ভিও বলতে মুলত কি বোঝায়? এই অপশনে একদিন আমার ০.০১$ হইছিল।
    I Love you Ishan vi.

    উত্তরমুছুন
  3. ইশান ভাই আমি একটা নতুন ব্লগ (এটাই) শুরু করেছি আমার পশ্ন হলো আমি কি blogspot দিয়ে এডসেন্স থেকে ইনকাম করতে পারব? নাকি ডোমেইন হোস্টিং কিনতেই হবে?

    উত্তরমুছুন
  4. লকডাউনের কারনে কম্পিউটার ব্যবহার করতে না পারায় আমার ব্লগ সাইটে গুগল থেকে ফটো আপলোড দিচ্ছি, আমি জানি এডসেন্স পাব না। আমার প্রশ্ন হলো পরবর্তী তে আমি সব ফটো ডিলেট করে ফটো ডিজাইন করে আবার আপলোড দেই তাহলে কি এডসেন্স পাব?
    নাকি কপিরাইট করেছিলাম এর জন্য এডসেন্স পেতে সমস্যা হবে?
    তাহলে আপাদত কি করা উচিত
    কারন ফটো ছাড়া ব্লগ অনেক খারাপ দেখা যায়।

    উত্তরমুছুন

Blogger দ্বারা পরিচালিত.