স্বর্ণে বিনিয়োগ করতে চাইলে অবশ্যই যেসব বিষয় জানতে হবে

 প্রাচীনকাল থেকেই মানুষ স্বর্ণে বিনিয়োগ করে থাকে এবং কখনোই দাম ক্ষয় হয়নি বিধায় এটা সবচেয়ে লাভজনক বিনিয়োগ হিসাবে গন্য করা হয় । দেশে দেশে অর্থনীতির খারাপ অবস্থার কারণে অনেকেই এসব মুল্যবান ধাতুতে বিনিয়োগ বাড়িয়েছে । করোনা মহামারীর পর থেকে এই মার্কেটে বিনিয়োগের চাপ আরও বেড়েছে । আপনি যদি সোনায় বিনিয়োগ করতে চান তাহলে ভালো সোনা কিভাবে চিনবেন ? কি দেখে সোনা কিনবেন ? ক্রয় মুল্য ও বিক্রয় মুল্যের তফাৎ জানা জরুরী । যদিও যুগ যুগ ধরে অর্থ ব্যবস্থার ভেতর জমি ও সোনায় বিনিয়োগ সর্বজনীন হিসাবে ধরে নেয়া হয়েছে । তবে আপনি চাইলেই জমি বিক্রি করে দিতে পারবেন না । সেজন্য সময় লাগবে কিন্তু আপনি দোকানে গিয়ে সহজেই ক্রয় করা স্বর্ণ বেঁচে দিতে পারেন এবং মুনাফা অর্জন করতে পারেন । ১৯৭১ সালে বাংলাদেশে ১৬০ টাকা ভরি স্বর্ণ ছিল কিন্তু গত ৫০ বছরে ৫৫০ গুণ দাম বেড়েছে । মাত্র দুই যুগ পেছনের দিকে তাকালেই দেখতে পাই যে, সোনার দাম ছিল ৬৯০৬ টাকা কিন্তু এই সময়ের ভেতর প্রায় ৮৫-৮৯ হাজার টাকার কাছাকাছি হয়ে গেছে । তাই বুঝতেই পারছি যে, সোনায় বিনিয়োগ কতটা লাভজনক । 





সোনায় বিনিয়োগ করার সেরা উপায় কোনটা ? 

আপনি যদি জমা করা অর্থের সঠিক বিনিয়োগ ব্যবস্থার জন্য সোনাকে টার্গেট করেন তাহলে জানতে হবে কোন ধরণের সোনায় বিনিয়োগ করতে হবে । আমরা বেশিরভাগ মানুষ জানি না কোন ধরণের সোনা কেনা লাভজনক ? সেই কারণে অনেকেই না বুঝে সোনার গয়না কিনে রাখি । এটা খুবই বোকার মত একটা কাজ । কারণ, অলংকার বানাতে চাইলে অবশ্যই তাতে অন্য ধাতু মিশ্রণ করতে হয় । 

কেউ যদি আপনাকে বলে যে, তারা ২৪ ক্যারেট ছাড়া সোনার অলংকার বানায় না তাহলে জেনে রাখুন সেটা ডাহা মিথ্যা কথা । কারণ ২৪ ক্যারেটের সোনায় পুরোটাই সোনা রয়েছে এবং এতে সোনার কাঠিন্য এত কম যে কারণে অলংকার প্রস্তুত সম্ভব না । সোনাকে ভিন্ন রুপ প্রদান করতে চাইলে ভিন্ন ধাতু মেশাতেই হবে এবং মিশ্রণের অনুপাতেই ক্যারেট নির্ধারিত হয় । 

২৪ ক্যারেট - ৯৯.৯৯% সোনা 

২২ ক্যারেট - ৯১.৭০% সোনা

১৮ ক্যারেট - ৭৫.০০% সোনা

১৪ ক্যারেট - ৫৮.৩০% সোনা

এছাড়াও ১০,৯ ক্যারেটের স্বর্ণও পাওয়া যায় তবে ১৮,২২,২৪ ক্যারেটই অলংকারে বেশি ব্যবহার করা হয় ।  

আমরা সচরাচর হলুদ সোনা ব্যবহার করি । তবে সাদা সোনা ও গোলাপি সোনাও রয়েছে । এইক্ষেত্রে ক্যারেট ও দামের কিছুটা হেরফের হতে পারে । কিন্তু সেটা সামান্যই বটে । 

বাংলাদেশের বাজারে ২২ ক্যারেটের সোনা পাওয়া যায় এবং আপনি বাজারে গেলে "২৪ ক্যারেট হয় না" এমনটা শুনতে পারেন । তাই আপনি যদি ২২ ক্যারেটের সোনা কিনে সন্তুষ্ট হন তাহলে কিনতে পারেন নয়ত ভারত থেকে প্রয়োজনীয় শুল্ক প্রদান সাপেক্ষে সোনা কিনে আনতে পারেন । এতে করে ২৪ ক্যারেটের সোনা পেয়ে যাবেন এবং ভারতের বাজারে ২৪ ক্যারেট সবখানেই কিনতে পারবেন । 

বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে বেশিরভাগ মানুষ অলংকার ক্রয় করে কিন্তু বিক্রি করতে গেলে বিভ্রান্তি সৃষ্টি হয় ।  কারণ ইতিপূর্বে ৮০% এবং বাজুসের (বাংলাদেশ জুয়েলারি সমিতি) নতুন নিয়মে ৮৫% ফেরত পাওয়া যায় । এছাড়াও আপনি যদি সোনা বদল করতে চান তাহলে পূর্বের নিয়মে ৯০% এবং নতুন নিয়মে ৯২% দাম পাবেন । 

কিন্তু "সোনার বার" ক্রয় করতে চাইলে এরকম নিয়ম নেই । বরং যেদিন আন্তর্জাতিক বাজারে যে দাম থাকবে নিয়মানুযায়ী সেই দামে ক্রয় বিক্রয় হয় ।  অনেকেই গোল্ড কয়েন ক্রয়ের কথা বলে থাকে কিন্তু কিছু সোনা বিশেষজ্ঞরা বলছেন যে,  বিনিয়োগ করার জন্য কেবলমাত্র "সোনার বার" একমাত্র উপায় । 

তাই টাকা লগ্নি করতে চাইলে কেবলমাত্র "সোনার বার" একমাত্র উপযুক্ত মাধ্যম । 


ভারত থেকে এক নাম্বার সোনা কিভাবে কিনবেন ? 

প্রতিষ্ঠিত বড় দোকানে সোনা ক্রয় করতে গেলে প্রথমেই জানতে হবে তারা "বিআইএস হলমার্ক" ব্যবহার করে কিনা ? জিটিএম রয়েছে কিনা ? 

কষ্টি পাথরে ঘষে বা এডিস টেস্ট কিংবা বিভিন্ন সনাতনী প্রক্রিয়ার মাধ্যমে আসল সোনা কিনা জানা যায় কিন্তু কত ক্যারেটের সোনা কিনছেন সেটা জানা যায় না । সেজন্য ভালো কোম্পানির জিটিএম মেশিন টেস্টিং এর মাধ্যমে সোনার ক্যারেট জানা যায় । 


এই মেশিনের দাম ১৫-২৫ লাখ হয়ে থাকে । মেশিনে সোনা রাখলে এর স্ক্রিনে ক্যারেট, ওজন, সকল বৃত্তান্ত দেখিয়ে দিবে । তাই সোনা কেনার সময় এই ব্যাপারে জেনে নিবেন । 

আপনি যদি বিআইএস হলমার্ক সম্পর্কে জানতে চান তাহলে দোকানীরা সোনার গায়ে আমাদের দেশে পণ্যের গায়ে যেমন বিএসটিআই এর লোগো থাকে তেমন কিছু দেখিয়ে দিতে পারে । তাই কোন লোগোটা সেখানে রয়েছে জানতে হবে । 

হলমার্ক এর মানে হল, সোনা-রুপা বা প্ল্যাটিনাম এর অলংকারগুলি কতটুকু খাটি রয়েছে তার প্রমাণ । 

ভারতে বিআইএস বা ব্যুরো অফ ইন্ডিয়ান ষ্ট্যাণ্ডার্ড হল এটা নিয়ন্ত্রণ করে । ক্রেতা যেন না ঠকে এবং বিক্রেতারা যেন সঠিক মাপ ও মুল্য রাখে সেজন্য এই বিভাগ কাজ করে । 

কোন গয়নায় যদি হলমার্কের প্রমাণ দেখতে চান তাহলে উপরের লোগোর সাথে একটা নাম্বার দেয়া থাকে যেমন 22k500, 18K510 এরকম । এখানে প্রথম অংশ (22K) দ্বারা ক্যারেট বুঝায় এবং দ্বিতীয় অংশ (500) দ্বারা কোন জুয়েলার এটা বিক্রি করছে তার নাম্বার থাকে । মুলত ল্যাবে নিয়ে এগুলি পরিক্ষা করে তারপর এই লোগো ও নাম্বার দেয়া হয় এবং একটা ফি নেয়া হয় । কিন্তু কিছু জুয়েলার অসাধু উপায়ে এই লোগোর মত কিছু একটা বসিয়ে দেয় এবং নিচে নিজের ব্যবসায়ের নাম বা ইংরেজিতে দুই অক্ষর লিখে দেয় এবং কেউ হলমার্ক দেখতে চাইলে এটাই দেখিয়ে দেয় । তাই খুব বুঝে শুনে ভারত থেকে সোনা কিনতে হবে । ভারতে কিছু প্রতিষ্ঠিত দোকান রয়েছে যারা সুনামের সাথে দীর্ঘদিন কাজ করে 

 ভারতের কিছু প্রতিষ্ঠিত দোকান রয়েছে যেখান থেকে তুলনামূলক আস্থার সাথেই সোনা কেনা যায় । যেমনঃ হাজোরিলাল, ত্রিভুবন দাস ভিমজি, ক্যারাটলেন । 


বাংলাদেশ থেকে সোনা কিনবেন কিভাবে ? 

প্রথমত, দেশে ২২ ক্যারেটের বেশি সোনা কিনতে পারবেন না । তবে আপনি যদি ২৪ ক্যারেট ক্রয় করতে চান তাহলে প্রতিবেশী দেশে যেতে হবে । আর যদি বাংলাদেশের ২২ ক্যারেটের গোল্ড নিয়ে খুশি থাকেন তাহলে সোনা কেনার জন্য কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ১৮ টা প্রতিষ্ঠান নির্ধারিত করে দেয়া হয়েছে যারা সোনা বৈধভাবে আমদানি করতে পারে । এসব প্রতিষ্ঠানকে নিয়মিত লাইসেন্স নবায়ন করতে হয় নয়ত চুক্তি বাতিল হয়ে যায় । তাই ঝামেলাবিহীন সোনা ক্রয় করতে চাইলে নিচের প্রতিষ্ঠানে যোগাযোগ করুন ।  

সুত্রঃ প্রথম আলো

এসব প্রতিষ্ঠানগুলির ভেতর ব্যক্তিগতভাবে ডায়মণ্ড ওয়ার্ল্ড আমার পছন্দ । এদের সার্ভিস খুবই চমৎকার এবং গুলশানের শাখা সাজেশন করা হচ্ছে । যেহেতু আমি অন্যদের সার্ভিস ব্যবহার করিনি তাই অন্যদের ব্যাপারে মন্তব্য করা সম্ভব না । 

খাঁটি সোনা চেনার উপায় কি ? 
  •  সোনায় যদি লোহা মেশানো থাকে তাহলে চুম্বক ধরলেই সোনায় আকর্ষণ করবে বা লেগে যাবে । এতে করে সোনায় ভেজাল রয়েছে বুঝতে পারা যাবে । 
  • এসিডের ভেতর সোনা ডুবিয়ে পরিক্ষা করা যায় । যদি সোনায় কোন বিক্রিয়া লক্ষ্য করা না যায় তাহলে সেটা আসল সোনা বুঝতে পারবেন । 
  • সোনা চিনেমাটির থালায় ঘষা দিন । যদি প্লেটে কালো দাগ পড়ে তাহলে নকল সোনা । আর যদি হালকা সোনালি রঙ পড়ে তাহলে আসল সোনা । 
  • একটা গভীর পাত্রে ২ গ্লাস পানি নিন । এরপর সোনা ছেড়ে দিন । যদি ভেসে উঠে তাহলে নকল সোনা । এই পদ্ধতিটা  তেমন জনপ্রিয় নয় কারণ সোনার রঙ করা যেকোন কিছু ডুবে যেতে পারে । তাতে প্রমাণিত হবে যে এটা আসল সোনা । তাই এই পদ্ধতি ব্যবহার না করাই শ্রেয় । কেবল জানার জন্য উল্লেখ করা হলো । 
  • সোনায় হালকা কামড় দিয়ে ধরুন । এরপর দেখুন যদি তাতে দাঁতের হালকা ছাপ পড়ে তবে সেটা আসল সোনা  নয়ত নকল । 
  • সোনার উপর কয়েক ফোঁটা ভিনেগার দিন যদি রঙ বদলে যায় তাহলে নকল সোনা । 
  • ঘামের সংস্পর্শে এলে আসল সোনায় কোন দুর্গন্ধ হবে না ।  
মনে রাখবেন আসল স্বর্ণে সোনালি, সাদা, গোলাপি রঙ করা হয় না বরং এটা কয়লার মত । যতই ক্ষয় হোক কয়লা যেমন ভেতরে কালো বের হয় তেমনি সোনাও তার নিজের রঙ ধরে রাখে বা ভেতরেও একই রঙ থাকে । কেবল নকল সোনাতে রঙ পরিবর্তন বা ভিন্নরূপ দেখা যায় । 


আপনি যদি বিনিয়োগকারী হিসাবে সোনা কিনতে চান তাহলে কি করবেন ? 

সোনা ক্রয় করতে চাইলে অবশ্যই ক্রয় রসিদ সংরক্ষণ করতে হবে । কোনভাবেই বর্তমান আইন অনুযায়ী সেটা হারিয়ে ফেলা চলবে না । অন্যথায় আপনার সোনা চুরি ডাকাতির মাধ্যমে হাতে এসেছে এরকম গণ্য হবে । তাই অহেতুক ঝামেলা এড়াতে এগুলি সংরক্ষণ করা আপনার দায়িত্ব । মুল মালিক বা আমদানিকারক ছাড়া সোনা কিনবেন না । কোন বিক্রয় প্রতিনিধির কাছ থেকে সোনা ক্রয়ের ব্যাপারে অনুৎসাহিত করা হচ্ছে অন্যথায় পরবর্তীতে ঝামেলায় পড়বেন । 

ইতিপূর্বে সোনা ক্রয় করেছেন কিন্তু ক্রয় রসিদ হারিয়ে ফেলেছেন । কি করবেন ? 

আপনি যদি সোনা বিক্রি করতে চান তাহলে রসিদ ছাড়া বিক্রি করতে পারবেন না । আপনি রসিদ হারিয়ে ফেলেছেন তার জন্য জিডি করতে হবে । জিডি রসিদ, জাতীয় পরিচয় পত্র, আপনার ঠিকানা এগুলির পেপারস সহ সোনা বিক্রি করতে পারবেন । আর যদি রসিদ ঘরেই থাকে তাহলে খুঁজে বের করে সংরক্ষণ করা সবচেয়ে ভালো । সোনা যেখান থেকে কিনেছেন সেখানেই বিক্রি করলে ভালো দাম পাবেন । যদি সেই দোকান উঠে যায় বা বন্ধ হয় তাহলে অন্যত্র বিক্রি করতে পারবেন উল্লেখিত কাগজসহ । এতে করে অথরিটি নিশ্চিত হবে যে, আপনি সোনার আসল মালিক এবং পরবর্তীতে কোন সমস্যা হলে তারাই আপনার সাথে যোগাযোগ করতে পারবে । নতুন নিয়মে সোনা বিক্রি করতে চাইলে দোকানী ৮৫% দাম ফেরত দিবে যদি সেটা সোনার অলংকার হয়ে থাকে । যদি এক্সচেঞ্জ করতে চান তাহলে ৯২% ফেরত দিবে । কিন্তু সোনার বার হয়ে থাকলে কোন অর্থমুল্য কাটা হবে না বরং বাজার রেটে বিক্রি হবে । 

গোল্ডবার কোথায় থেকে কিনবেন ? 

দেশের আনাচে কানাচে অসংখ্য জুয়েলারির দোকান রয়েছে । গয়নার দোকানে সাধারণত গোল্ডবার পাবেন না । তবে কেউ কেউ রাখতে পারে কিন্তু বিশেষজ্ঞরা সেখান থেকে ক্রয়ের ব্যাপারে অনুৎসাহিত করছে । যেহেতু বিনিয়োগের আশায় সোনার বার বা বিস্কুট কিনতে চান সেজন্য বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে লাইসেন্সপ্রাপ্ত ১৮/১৯ টি প্রতিষ্ঠান থেকেই সোনা কিনতে হবে । এবং রসিদ রেখে দিতে হবে । 

গোল্ডবার কোথায় বিক্রি করবেন ?

সাধারণত যেখান থেকে ক্রয় করবেন সেখানেই বিক্রি করবেন । বড় কোম্পানি থেকে কিনবেন যেগুলি বন্ধ হওয়ার আশংকা কম এবং বিভিন্ন দেশে শাখা রয়েছে । কিংবা দেশজুড়ে সার্ভিস দিচ্ছে তেমন প্রতিষ্ঠান ভালো । ধরুন, একটা কোম্পানির দেশজুড়ে শাখা রয়েছে এবং আপনার শহরেও তাদের শাখা রয়েছে । চেষ্টা করবেন বড় শহরের সবচেয়ে অভিজাত এলাকায় তাদের শাখা রয়েছে কিনা সেটা খোঁজ নিতে । এরপর সেখান থেকে ক্রয় করুন । এবং ক্রয় করার পূর্বে তাদের থেকে ভালোমত প্রশ্ন করে সবকিছু খুঁটিনাটি জেনে নিন যে, বিক্রি করার সময় কি কি পেপার দেখানো লাগবে এবং কত শতাংশ টাকা ফেরত দিবে ইত্যাদি তথ্য । যদিও গোল্ডবার আন্তঃবাজার নিয়মে লেনদেন হয় তবুও নিশ্চিত হয়ে নিবেন যেন বিক্রির সময়ে তারা তালবাহানা না করে । সম্ভব হলে সেই কোম্পানির সোনা ক্রয় করে বিক্রি করেছে সেটা জেনে নিন সামাজিক মাধ্যমে খোঁজ নিয়ে । অনেকেই হয়ত সাহায্য করতে পারে নির্ভুল তথ্য দ্বারা ।  


যারা সোনার ব্যবসায় কিংবা বিনিয়োগে আগ্রহী মুলত তাদের জন্যই এই পোস্ট লেখা হয়েছে । সোনা ক্রয় ও বিক্রয়ের বর্তমান নিয়ম-কানুন আপনার পরিবারে জানিয়ে দিতেও ভুলবেন না । যদি ভালো লাগে তাহলে কমেন্টে আপনার মতামত ও জিজ্ঞাসা থাকলে প্রশ্ন করতে পারেন । এবং অবশ্যই শেয়ার করে সবার কাছে পৌঁছে দিবেন । যদিও অনলাইন ও বিশেষজ্ঞ থেকে তথ্য নেয়া হয়েছে তবুও তথ্যে কোন ভুল থাকতেও পারে তাই যেকোনো সিদ্ধান্ত নেয়ার পূর্বে ভালোমত খোঁজ নিন । এবং কোন ভুল তথ্য থাকলে আমাকে জানাতে ভুলবেন না এতে সংশোধন করে দেয়া হবে । ধন্যবাদ । 

ঈশান 




কোন মন্তব্য নেই

Blogger দ্বারা পরিচালিত.